On Page SEO
On Page SEO
অন পেইজ অপ্টিমাইজেশন (On Page SEO) হোয়াইট হ্যাট এসইওর একটি অংশ। এই অন পেইজ অপ্টিমাইজেশন ওয়েবসাইট এর ফলাফলকে সার্চ ইঞ্জিনে আসতে সাহায্য করে থাকে ।
নিম্নলিখিত পয়েন্ট গুলো অন পেইজ অপ্টিমাইজেশনের জন্য ব্যাবহার করা হয়
- Keyword Analysis
- Competitor Analysis (Website)
- Title Optimization
- Meta Description Optimization
- Heading (H1, H2, H3, H4, H5, H6)
- Blod
- Hyperlink
- Alt Text
- Permalink/ Slug/ URL Optimization
- Image Optimization
- Css & JavaScript Optimization
- Speed Optimization
- Internal Linking
- External Linking
- Sitemap
- Robots.txt
- Search Console Setup
- Google Analytics
Content Optimization
কন্টেন্ট অপ্টিমাইজেশন (Content Optimization) বলতে সাইটের পৃষ্ঠাগুলিকে আরও তথ্যবহুল এবং আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য ব্যবহৃত কৌশলগুলিকে বোঝায় – এবং তা সার্চ ইঞ্জিন এবং দর্শনার্থীদের জন্য করা হয় । এই বিষয়বস্তুটির মধ্যে রয়েছে – Title, Meta Description, Image, Alt text, Tag etc.
- ওয়েবসাইটের কন্টেন্ট অবশ্যই জেনুইন হতে হবে, কোনও ওয়েবসাইট থেকে অনুলিপি করা যাবে না।
- বিষয়বস্তু অবশ্যই সাইটের সাথে প্রাসঙ্গিক এবং মূলশব্দ সমৃদ্ধ হতে হবে।
- ওয়েব পৃষ্ঠাগুলিতে উপস্থিত সামগ্রীগুলি একটি পেইজ এর সাথে অপরের সংযোগ স্থাপন করতে হবে যাতে ভিজিটর সাইটে আরও বেশি সময় ব্যয় করে।
- শিরোনামটি অবশ্যই পেইজ সাথে প্রাসঙ্গিক হতে হবে এবং প্রতিটি পৃষ্ঠার জন্য একই হবে না।
- সাইটে অবশ্যই কোনও ভাঙা লিঙ্ক থাকবে না।
- চিত্রগুলি এবং অ্যাঙ্কর ট্যাগটি অবশ্যই যথাযথভাবে অপ্টিমাইজ করা থাকতে হবে।
Off Page SEO
অফ পেইজ অপ্টিমাইজেশন (Off Page SEO) হ’ল হোয়াইট হ্যাট এসইওর একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ, এটি অন পেইজ এসইওর চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ। কারণ লিঙ্ক বিল্ডিং অফ পেইজ এর প্রধান অংশ, যা যেকোনো সাইটকে র্যাঙ্ক করতে সাহায্য করে থাকে ।
অফ পেইজ পেইজ এসইওর অধীনে ব্যবহৃত কৌশলগুলি হ’ল –
- Back linking
- Directory Submission
- Blogging
- Social Bookmarking
- Forum Posting
- Blog Commenting
- Photo Sharing
- Video Marketing
- Local Listing
- Article/PDF Submission
- Question-answer site
- Business Reviews
- Press Release
- CSS Submission
Google Search Console or Webmaster Tool
গুগল ওয়েবমাস্টার অথবা সার্চ কনসোল (Google Search Console or Webmaster Tool) এর কাজ হল ওয়েবসাইট কে গুগলে ইনডেক্স করার জন্য রিকোয়েস্ট করা।
যার দরুন গুগল এর বট ওয়েবসাইট এ এসে ভাল মত ওয়েবসাইট টিকে পর্যালোচনা করবে এবং গুগল এর নিয়ম যদি ঠিক মত মেনে ওয়েবসাইট এর কাজ করা হয় তাহলে গুগল সেই ওয়েবসাইট টিকে তার ডাটাবেসে সংযুক্ত করবে।
নির্ধারিত সময় ৪ ঘণ্টা থেকে ৪ দিন পর্যন্ত নিতে পারে, কখনো এই সময় বেরে ১/২ সপ্তাহেও পরিণত হতে পারে।
Google Analytics
গুগল অ্যানালিটিক্স (গুগলে Analytics) এর মাধ্যমে ওয়েবসাইট এ কি রকম ভিজিটর আসছে, কতোখন থাকছে, কি কি করছে শব কিছু পর্যবেক্ষণ করা যাবে।
পরিশংখান এর উপর বিশ্লেষণ করে ওয়েবসাইটটিকে ব্যাবহার কারিদের জন্য আরও উপযোগী করে তোলা যাবে এই অ্যানালিটিক্স এর মাধ্যমে।
Summery
এসইও জানতে হলে বা ভালো মত এঁর উপর কাজ করতে চাইলে উপরের পয়েন্ট গুলোকে ভালো করে আয়ত্ত করতে হবে, এবং তা ক্রমাগত করে যেতে হবে, সব সময় চেষ্টা করতে হবে হাতে কলমে কাজ করার ।
তাহলেই একজন ভালো মানের এসইও এক্সপার্ট হিসেবে নিজেকে তৈরি করা যাবে ।
